আপনাকে কুরআন থেকে বিচ্যুতি করেছে.?

‎বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম। 

‎আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে অভিভাবক হিসেবে মেনে নিতে কে আপনাকে বিভ্রান্ত করেছিল.?

‎আল্লাহ আপনার জন্য বিষদ বিস্তারিত ব্যাখ্যা উপস্থাপন/নাযিল করার পরেও, কে আপনাকে তা নিয়ে চিন্তা করা থেকে বিরত রেখেছিল.?

‎ এ কুরআনে মানুষের জন্য যাবতীয় দৃষ্টান্ত(সমস্যা সমাধান) বিশদভাবে বিবৃত করেছি কিন্তু মানুষ অধিকাংশ বিষয়েই বিতর্ককারী। ১৮:৫৪

‎এ গুলো হল আল্লাহর আয়াত যা সত্যতা সহকারে তোমার কাছে তিলাওয়াত করা হচ্ছে। কাজেই তারা আল্লাহ এবং তাঁর আয়াতের (উপর বিশ্বাস না করলে এর) পর আর কোন্ (হাদিস) কথায় বিশ্বাস করবে? ৪৫:৬

‎এটাকি তাদের জন্য যথেষ্ট নয় যে, নিশ্চয় আমি তোমার প্রতি কিতাব নাযিল করেছি, যা তাদের নিকট তিলাওয়াত করা হয়? নিশ্চয় এর মধ্যে রহমত ও উপদেশ রয়েছে সেই কওমের জন্য, যারা ঈমান আনে। ২৯:৫১

‎আমার রবের পক্ষ থেকে যা তোমার প্রতি নাযিল করা হয়েছে (কুরআন), তুমি তা অনুসরণ কর এবং আল্লাহকে বাদ দিয়ে অন্যদেরকে অভিভাবক বা সাহায্যকারী হিসেবে গ্রহণ করো না।”৭:৩

‎ আল্লাহর আয়াত শোনে যা তার সামনে পাঠ করা হয়, অতঃপর অহমিকার সাথে (কুফুরীর উপর) থাকে যেন সে তা শোনেইনি; কাজেই তাকে ভয়াবহ শাস্তির সংবাদ দাও। ৪৫:৮

‎আমি রসূলদেরকে পাঠিয়ে থাকি একমাত্র সুসংবাদদাতা আর সতর্ককারী হিসেবে। কিন্তু কাফিরগণ মিথ্যা যুক্তি পেশ করে বিতর্ক করছে তা দিয়ে সত্যকে দুর্বল করে দেয়ার উদ্দেশে, আর তারা আমার নিদর্শন ও ভয় দেখানোকে হাসি-তামাশার বিষয় বানিয়ে নিয়েছে।১৮:৫৬

‎তখন রাসূল বলবেঃ হে আমার রাব্ব! আমার সম্প্রদায়তো এই কুরআনকে পরিত্যাজ্য মনে করেছিল।২৫:৩০

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *